স্বাধীনতা দিবসের উপর ঐতিহাসিক আলোকপাত এবং স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা বার্তা খুঁজে পেতে এখনি আমাদের স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা স্ট্যাটাস পোস্টটি দেখুন।
ভারতের ইতিহাসে সর্বাধিক ঐতিহ্যবাহী ও গুরুত্বপূর্ণ দিন হল ১৫ই আগস্ট বা স্বাধীনতা দিবস ( Independence Day ), সারা ভারতবর্ষ জুড়ে তথা বিশ্বের সকল ভারতীয় এই বিশেষ দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসাবে প্রতি বছর ধুমধাম করে পালন করে থাকেন।
১৯৪৭ সালের ১৫ই আগস্ট ভারতে ২০০ বছরের ব্রিটিশ শাসনের অবসান ঘটে, শুরু হয় স্বাধীন ভারতের কালযাত্রা, ভারতের ইতিহাসে সূচনা হয় আরেক নতুন অধ্যায়ের। পরাধীন ভারতবর্ষ ভেঙে গঠিত হয় দুটি দেশ ভারত ও পাকিস্তান, ১৪ই আগস্ট মধ্যরাতে বিভক্ত হয়ে যায় দুটি দেশ, ভারতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করা হয় ১৫ই আগস্ট (পাকিস্তানে স্বাধীনতা দিবস পালিত হয় ১৪ই আগষ্ট)।
ঐ দিনটিকে স্মরণে রেখে প্রতি বছর ১৫ই আগস্ট সারা ভারতবর্ষ জুড়ে পালিত হয় স্বাধীনতার উৎসব, সেজে ওঠে গ্রাম, শহর, নগর, গলি, রাস্তাঘাট, স্কুল, কলেজ, অফিস, আদালত, কলকারখানা সমস্ত কিছু। ভারতের প্রতিটি কোণা থেকে জাতীয় সঙ্গীতের সুরেলা আওয়াজ ভেসে আসে,
জনগণমন-অধিনায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!
পঞ্জাব সিন্ধু গুজরাট মরাঠা দ্রাবিড় উৎকল বঙ্গ
বিন্ধ্য হিমাচল যমুনা গঙ্গা উচ্ছলজলধিতরঙ্গ
তব শুভ নামে জাগে, তব শুভ আশিষ মাগে,
গাহে তব জয়গাথা।
জনগণমঙ্গলদায়ক জয় হে ভারতভাগ্যবিধাতা!
জয় হে, জয় হে, জয় হে, জয় জয় জয় জয় হে।।
ভারতে স্বাধীনতা দিবসের ইতিহাস:-
ভারতে ব্রিটিশ শাসনের সূচনা হয়েছিল ১৭৫৭ সালে পলাশির যুদ্ধে ব্রিটিশের জয়লাভের মধ্য দিয়ে, এরপর থেকে ভারতে শুরু হয় ইংরেজ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির আধিপত্য। ভারতে কোম্পানি বিরোধী বিদ্রোহের পরিপ্রেক্ষিতে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির শাসন সরাসরি ব্রিটিশ শাসন দ্বারা পরিবর্তিত হওয়ার আগে পর্যন্ত প্রায় দীর্ঘ ১০০ বছর ধরে বিরাজমান ছিল।
এরপর থেকেই ভারতে শুরু হয়ে যায় সরাসরি ব্রিটিশ শাসন, ইংরেজদের অত্যাচার, শোষণ নিপীড়ন। এসবের বিরুদ্ধে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী জি-র নেতৃত্বে ভারতের জাতীয়তাবাদী ও স্বাধীনতা সংগ্রামী আন্দোলনের সূচনা হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সমকালীন সময়ে। যিনি ভারতীয়দের শান্তিপূর্ণ ও অহিংস নীতিতে আন্দোলনের পথে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। এরপর আরও নানান বাধা-বিপত্তি সংগ্রাম, আন্দোলন, পেরিয়ে ১৯৪৭ সালের ১৪-১৫ই আগস্ট মধ্য রাতে স্বাধীন ভারত আত্মপ্রকাশ করে। সেই থেকে ভারে ঐতিহ্যবাহী ১৫ই আগস্ট দিনটি ভারতের স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালিত হয়।
এরপর থেকেই ভারতে শুরু হয়ে যায় সরাসরি ব্রিটিশ শাসন, ইংরেজদের অত্যাচার, শোষণ নিপীড়ন। এসবের বিরুদ্ধে মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী জি-র নেতৃত্বে ভারতের জাতীয়তাবাদী ও স্বাধীনতা সংগ্রামী আন্দোলনের সূচনা হয় প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সমকালীন সময়ে। যিনি ভারতীয়দের শান্তিপূর্ণ ও অহিংস নীতিতে আন্দোলনের পথে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছিলেন। এরপর আরও নানান বাধা-বিপত্তি সংগ্রাম, আন্দোলন, পেরিয়ে ১৯৪৭ সালের ১৪-১৫ই আগস্ট মধ্য রাতে স্বাধীন ভারত আত্মপ্রকাশ করে। সেই থেকে ভারে ঐতিহ্যবাহী ১৫ই আগস্ট দিনটি ভারতের স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালিত হয়।
ভারতে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন:-
প্রতিবছর সারা ভারতবর্ষ জুড়ে ১৫ই আগস্ট দিনটি স্বাধীনতা দিবস হিসাবে পালিত ও উদযাপিত হয় নানান কর্মকান্ড ও অনুষ্ঠানের সমারোহে।
প্রতি বছর ১৫ই আগস্ট দিনটি পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদ যোদ্ধা ও বীরদের স্মরণে রেখে গোটা ভারতবর্ষ জুড়ে পালিত হয় ঐতিহ্যবাহী স্বাধীনতা দিবস।
এছাড়াও সারা দেশ জুড়ে ও দেশের প্রধান প্রধান শহর জুড়ে পালিত হয় নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি।
প্রতি বৎসর পুরানো দিল্লির ঐতিহাসিক লালকেল্লায় সশস্ত্র বাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী পতাকা উত্তোলন করেন, এরপর বিগত বছরের ন্যায় প্রতিবছর স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদ ভারতীয়দের স্মরণে রেখে বিগত বছরের ভারতের কৃতিত্ব সমূহের বর্ণনা এবং আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ ও রূপরেখা নিয়ে সমগ্র ভারতবাসীর উদ্দেশ্য ভাষণ দেন। যা সারা দেশব্যাপী টেলিভিশন, রেডিও ও বর্তমানে বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়া মারফত সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
যদিও ১৫ই আগস্ট দিনটি সর্বভারতীয় ছুটি হিসাবে ঘোষণা করা হলেও প্রতিবছর এই দিনে ছুটি উপেক্ষা করে পালিত হয় স্বাধীনতার আনন্দ।
প্রতি বছর ১৫ই আগস্ট দিনটি পতাকা উত্তোলন অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে জাতীয় সংগীত পরিবেশন ও স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদ যোদ্ধা ও বীরদের স্মরণে রেখে গোটা ভারতবর্ষ জুড়ে পালিত হয় ঐতিহ্যবাহী স্বাধীনতা দিবস।
এছাড়াও সারা দেশ জুড়ে ও দেশের প্রধান প্রধান শহর জুড়ে পালিত হয় নানান সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও কর্মসূচি।
প্রতি বৎসর পুরানো দিল্লির ঐতিহাসিক লালকেল্লায় সশস্ত্র বাহিনী ও পুলিশের উপস্থিতিতে ভারতের প্রধানমন্ত্রী পতাকা উত্তোলন করেন, এরপর বিগত বছরের ন্যায় প্রতিবছর স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদ ভারতীয়দের স্মরণে রেখে বিগত বছরের ভারতের কৃতিত্ব সমূহের বর্ণনা এবং আগামী দিনের চ্যালেঞ্জ ও রূপরেখা নিয়ে সমগ্র ভারতবাসীর উদ্দেশ্য ভাষণ দেন। যা সারা দেশব্যাপী টেলিভিশন, রেডিও ও বর্তমানে বিভিন্ন সোস্যাল মিডিয়া মারফত সরাসরি সম্প্রচার করা হয়।
যদিও ১৫ই আগস্ট দিনটি সর্বভারতীয় ছুটি হিসাবে ঘোষণা করা হলেও প্রতিবছর এই দিনে ছুটি উপেক্ষা করে পালিত হয় স্বাধীনতার আনন্দ।
COMMENTS